maps.genocidemuseumbd.org | genocide 1971 in map

নিকটবর্তী আরও স্থান

দৌলতপুর গণহত্যা, দৌলতপুর থানা/ Daulatpur genocide, Daulatpur Thana
২৯ জুলাই ১৯৭১ পাকিস্তানি বাহিনী এবং স্থানীয় রাজাকাররা বিএল কলেজের তৎকালীন ছাত্র ও ছাত্র ইউনিয়নের নেতা রওনাকুল ইসলাম বাবর এবং তার ছোট ভাই এস এম জাকিরসহ বেশ কয়েক জনকে হত্যা করে।   পাট ব্যবসায়ী রাজাকার আকবর আলী বিশ্বাস এর নেতৃত্বে রাজাকার বাহিনী তাদেরকে বিভিন্ন ভাবে নির্যাতন করে হত্যা করে। পরে মহেশ্বরপাশা প্রাইমারি স্কুলের পাশে তাদের দু’ভাইয়ের গলিত লাশ পাওয়া যায়।   ***     On July 29, 1971, Pakistani military forces and local razakars killed several people including Rounakul Islam Babor - a Student Union (Chatro Union) leader of BL college of that time - and his younger brother.
মহেশ্বরপাশা নারায়ন মজুমদারের পরিত্যক্ত বাড়ি নিযার্তন কেন্দ্র, দৌলতপুর থানা/ Maheshwar Pasha Narayan Majumder's abandoned home Torture center, Daulatpur Thana
১৯৭১ এর মার্চে নারায়ণ মজুমদার সপরিবারে ভারতে চলে গেলে তাঁর পরিত্যক্ত বাড়িটি পাকিস্তানি বাহিনী ক্যাম্প বানায়। মুক্তিযুদ্ধের পুরোটা সময় এখানে মুক্তিকামী নিরীহ মানুষদের ধরে এনে বিভিন্নভাবে নির্যাতন চালানো হতো।   ****   On March 1971, when Narayan Majumdar left the country, Pakistan Army set up their camp in his abandoned house. Pakistani Military used to abduct people from different regions and tortured them in this camp.
মহেশ্বরপাশা গণহত্যা, দৌলতপুর থানা/ Maheshwar Pasha genocide, Daulatpur thana
দৌলতপুরের মহেশ্বরপাশা গ্রাম বনেদী হিন্দু অধ্যুষিত গ্রাম<span style="font-size: 14.0pt; font-family: 'Mangal',serif; mso-ascii-font-family: 'Siyam Rupali'; mso-fareast-font-family: 'Times New Roman'; mso-hansi-font-family: 'Siyam Rupali'; color: black; mso-bidi-language: HI;" lang="HI">।এপ্রিল মাসের প্রথম সপ্তাহে পাকিস্তানি সেনারা এখানকার কালী মন্দিরের পুরোহিত শ্রী সতীশ চক্রবর্তীসহ ৬ জনকে এলোপাতাড়ি গুলি করে হত্যা করে<span style="font-size: 14.0pt; font-family: 'Mangal',serif; mso-ascii-font-family: 'Siyam Rupali'; mso-fareast-font-family: 'Times New Roman'; mso-hansi-font-family: 'Siyam Rupali'; color: black; mso-bidi-language: HI;" lang="HI">।    *** Most of the villagers of Maheshwar Pasha village are Hindus. In the first week of April 1971, Pakistani military killed 6 people of this village including Satish Chakraborty, priest of Kali temple.
দৌলতপুর পানচাষী বিল্ডিং নিযার্তন কেন্দ্র, দৌলতপুর থানা/ Daulatpur Panchashi Building Torture Center, Daulatpur Thana
দৌলতপুর বহুকাল থেকে ব্যবসাকেন্দ্র হিসেবে বেশ পরিচিত। দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে লোকজন এখানে ব্যবসা করতে আসতো। মুক্তিযুদ্ধকালে দৌলতপুরের প্রাণকেন্দ্রে অবস্থিত পানচাষী বিল্ডিংটি রাজাকাররা তাদের ক্যাম্প হিসেবে ব্যবহার করতো। এই ক্যাম্পে রাজাকাররা পাকিস্তানি মিলিটারির সহযোগিতায় নিরীহ মুক্তিকামী মানুষদের ধরে আনতো। সেখানে তাদের উপর চলতো নির্যাতন।  নির্যাতিত লোকগুলোকে রাতে দৌলতপুর বাজার ঘাটে নিয়ে জবাই করে গুলি করে বেওনেট চার্জ করে মেরে ফেলা হতো। এরপর সেগুলো নদীতে ফেলে দেওয়া হতো। জায়গাটা নির্যাতন কেন্দ্র হিসেবে চিহ্নিত করে কোন স্মৃতিফলক স্থাপন করা হয়নি।   ***  Daulatpur has long been known as a business centre. People from different parts of the country used to come here to do business. During the wartime, the Panchashi Building, located at the heart of Daulatpur, was used by the Razakars as their camp. In this camp, Pakistani Army, with the help of local Razakars, tortured Bengali people. The victims were taken to the Daulatpur Bazar Ghat at night and killed afterwards.
দেয়াড়া গণকবর/ Deara Mass Grave
২৭ আগস্ট ১৯৭১ তারিখে রাজাকার কমান্ডার শওকত মিয়া এবং শরীফ বিহারীর নেতৃত্বে যে গণহত্যা সংঘটিত হয়েছিলো তাতে ৩৭ জনের মত নিরীহ বাঙালি প্রাণ হারায়। এই ৩৭ জনের মধ্যে ১৯ টির  মত লাশ একসঙ্গে করে এলাকাবাসী একটি গণকবরে সমাহিত করে। বাকীগুলো এখানে ওখানে ছড়িয়ে ছিটিয়ে ছিলো। এই গণকবরের উপর একটি স্মৃতিফলক ও স্মৃতিস্তম্ভ নির্মিত হয়েছে স্থানীয় কিছু মানুষের উদ্যোগে।   ***   The genocide, led by Razakar commander Shawkat Mia and Sharif Bihari, on August 8, killed around 37 Bengalis in the massacre. About 19 out of these 37 dead bodies were buried in a mass grave. Rest of the dead bodies were scattered here and there. A memorial and plaques have been built there with the initiative of some local people.
দেয়াড়া গণহত্যা/ Deara Genocide
২৭ আগস্ট ভোরবেলা। দিনের আলো ফুটতে না ফুটতেই রাজাকার কমান্ডার শওকত মিয়া ও শরীফ বিহারির নেতৃত্বে কয়েক’শ রাজাকার ও পাকিস্তানি বাহিনী হামলে পড়ে দেয়াড়া গ্রামের শান্তিপ্রিয় মানুষের ওপর। খালিশপুর পিপলস জুট মিল খেয়াঘাট পার হয়ে রাজাকার এবং পাকিস্তানি বাহিনি সেনহাটি গ্রাম হয়ে দেয়াড়া গ্রামে প্রবেশ করে। প্রথমে তারা মুক্তিযোদ্ধা আবদারের নাম ধরে খুঁজতে থাকে। কিন্তু কোথাও মুক্তিযোদ্ধা আবদারকে না পেয়ে আক্রমণকারীরা ক্ষুব্ধ হয়ে প্রতিশোধের নেশায় মেতে ওঠে। ধরে ফেলে মুক্তিযোদ্ধা আবদারের পিতা ডাঃ মতিয়ার রহমান ও অন্যান্যদের। শুরু হয় এলোপাতাড়ি গুলি। সে এক ভয়ানক অবস্থা। চিৎকার-চেঁচামেচি, মারধর, গুলি, ধারালো অস্ত্রের আঘাত, প্রান বাঁচানোর জন্য ছুটাছুটি। সে এক অরাজক আতঙ্কজনক পরিস্থিতি। রাস্তায় এনে তাদের পিঠমোড়া দিয়ে বেঁধে সেখানে তাদের গুলি ও কুপিয়ে হত্যা করে। সেদিন আক্রমণকারীদের হাতে বিভিন্ন বয়সের মোট ৬১ জন ধরা পড়ে। এর মধ্যে ৬০ জনের ঘটনাস্থলে মৃত্যু হয়। এঁদের মধ্যে ৩৮ জনের লাশ রাজাকাররা ভৈরব নদীতে ছুড়ে ফেলে দেয়। বাকী ২২ জনকে তিনটি গণকবরে মাটিচাপা দেয়া হয়। বাকী একজন সারা শরীরে ধারালো অস্ত্রের আঘাত নিয়ে বেঁচে যায়।   ***  In the morning on 27th August in 1971, Razakar commander Shawkat Mia and Shorif Bihari, lead hundreds of Razakars, and then Pakistani army with the collaboration of these Razakars attacked Deara village. At first, they were looking for Abdar, a freedom fighter. But they couldn’t find him and caught Abdar’s father and other people. The Military army became furious and killed many people randomly. The village became a deathblow. The Pakistani Army had gathered 61 people to kill and 60 had died on the spot. 38 dead bodies had been thrown away on river Bhairab. The rest of the dead bodies were buried on the ground by the locals. Fortunately, a person could survive from this mass killing with serious injuries in the whole body.
দৌলতপুর শহীদ স্মৃতি ফলক/ Daulatpur Martyr memorial
বহুকাল থেকে খুলনার দৌলতপুর ব্যবসা কেন্দ্র হিসেবে বেশ পরিচিত। দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে মানুষ এখানে ব্যবসা করতে আসতো। যুদ্ধেকালে দৌলতপুরে পাকিস্তানি সেনাদের সহযোগিতায় রাজাকাররা বিভিন্ন এলাকার নিরীহ লোকজন ধরে নিয়ে আসতো। তারপর নদীর তীরে অবস্থিত বাজার ঘাটে ধরে নিয়ে তাদের গুলি করে জবাই করে, বেইনেট চার্জ করে হত্যা করে লাশগুলো নদীতে ফেলে দিতো।    এখানে গণহত্যা জাদুঘরের পক্ষ থেকে একটি স্মৃতিফলক স্থাপিত হয়েছে।   *** Daluatpur is well known for business center of Khulna, people from different parts of the country came here to trade. Pakistani military force, with the help of local Razakars, used to kill innocent people who came from different areas. Pakistani military used to slaughter them, charge bayonet, and then throw out the bodies in the river.   ‘1991: Genocide-Torture and Liberation War Museum Trust’ has built a memorial in this place.
দৌলতপুর বাজারঘাট গণহত্যা/ Daulatpur Bazarghat Genocide
ভৈরব নদীর তীরে বিশাল এলাকা জুড়ে দৌলতপুর বাজার। এখানে রয়েছে একটি লঞ্চঘাট। এর পাশে বাজারের প্রাণকেন্দ্রে রয়েছে একটি খেয়াঘাট। এ ঘাট থেকে ২০০ গজ দুরে যশোর রোডে পশ্চিম পাশে আছে পানচাষী ভবন। মুক্তিযুদ্ধের সময় এ ভবনে স্থাপিত হয় রাজাকার ক্যাম্প। রাজাকাররা প্রতিদিন বিভিন্ন এলাকা থেকে লোকজন ধরে এনে ক্যাম্পে নির্যাতন চালাতো। রাতে এদেরকে এই ঘাটের এনে জবাই করে হত্যা করতো ও লাশ নদীতে ফেলে দিতো। দিনের বেলা দেখা যেতো ঘাটে জমাট বাধা রক্ত এবং ঘাটের চারপাশে দেখা যেত ভাসমান লাশ। এখানে মুক্তিযুদ্ধের পুরো সময় জুড়ে কতলোককে হত্যা করা হয়েছে তার কোন হিসেব নেই.   ***   There is a Kheyaghat in the center of Daulatpur Bazar, beside of which there is building named Panchashi Bhaban. During liberation war Razakars set up their camp in this building. They used to imprison people from different areas and then torture them in the center. They slaughtered Bengali people and then threw out their bodies in the river. No one knows how many people were exterminated here throughout the war-time.
আড়ংঘাটা শহীদ স্মৃতি ফলক/ Arongghata martyr memorial
১৮ বৈশাখ ১৩৭৮ বঙ্গাব্দ ভোরবেলা পাকিস্তানি সেনারা স্থানীয় রাজাকার মনু শেখের সহায়তায় কয়েকজন নিরীহ মানুষকে ধরে কাপালিপাড়া গ্রামের কিরণ সরদারের বাড়িতে আনে। তারপর তাদের সারিবদ্ধভাবে দাঁড় করিয়ে ব্রাশ ফায়ার করে। ব্রাশ ফায়ারে মালুরাম ঢালী বাদে বাকি সবাই নিহত হয়। এরা হলেন-১] ছত্রধর মল্লিক ২] নির্মল মল্লিক ৩] কিরন চন্দ্র সরদার ৪] মধুসূদন ঢালী ৫] খোকন ঢালী ৬] মোতোলাল ঢালী ৭] মালো ঢালী । এরা সকলেই আড়ংঘাটা গ্রামের অধিবাসী। কিরণ চন্দ্র সরদারের বাড়ির উঠানে এদের সবাইকে কবর দেওয়া হয়। এ ঘটনাটিও দীর্ঘদিন অনালোচিত ছিল। ২০১৭ সালে ১৯৭১ : গণহত্যা নির্যাতন আর্কাইভ ও জাদুঘর ট্রাস্টের উদ্যোগে শহীদদের স্মরণে একটি স্মৃতিফলক স্থাপন করা হয়েছে।   *** In a morning of 11 May 1971 (18 Boishakh, 1378), Pakistani military, with the help of razakar Monu Sheikh, <span style="font-size: 14.0pt; line-height: 107%; font-family: 'Times New Roman',serif; mso-fareast-font-family: 'Times New Roman'; mso-bidi-font-family: Vrinda; mso-bidi-theme-font: minor-bidi; color: black; background: white; mso-bidi-language: BN;">killed 7 people in Kapali Para village. They are – 1)Chhatradar Mallik 2) Nirmal Mallik 3) Kiran Chandra Sarder 4) Madhusudan Dhali 5) Khokon Dhali 6) Motollal Dhali 7) Mallo Dhali. All of them are from Arangghata village. They were abducted from their village by Pakistani Military. After killing them, bodies were buried in the yard of Kiran Chandra Sardar’s house.   <span style="font-size: 14.0pt; line-height: 107%; font-family: 'Times New Roman',serif; mso-fareast-font-family: 'Times New Roman'; mso-bidi-font-family: Vrinda; mso-bidi-theme-font: minor-bidi; color: black; background: white; mso-bidi-language: BN;">A memorial has been built on the memory of the martyrs of this genocide by ‘1971: Genocide-Torture Archive & Museum Trust’ in 2017.
আড়ংঘাটা কাপালিপাড়া গণহত্যা, আড়ংঘাটা থানা/ Arongghata Kapali Para genocide, Arongghata thana
১৮ বৈশাখ ১৩৭৮ বঙ্গাব্দ ভোরবেলা পাকিস্তানি সেনারা স্থানীয় রাজাকার মনু শেখের সহায়তায় কয়েকজন নিরীহ মানুষকে ধরে কাপালিপাড়া গ্রামের কিরণ সরদারের বাড়িতে আনে। তারপর তাদের সারিবদ্ধভাবে দাঁড় করিয়ে ব্রাশ ফায়ার করে।   ব্রাশ ফায়ারে মালুরাম ঢালী বাদে বাকি সবাই নিহত হয়। এরা হলেন-১] ছত্রধর মল্লিক ২] নির্মল মল্লিক ৩] কিরন চন্দ্র সরদার ৪] মধুসূদন ঢালী ৫] খোকন ঢালী ৬] মোতোলাল ঢালী ৭] মালো ঢালী । এরা সকলেই আড়ংঘাটা গ্রামের অধিবাসী। কিরণ চন্দ্র সরদারের বাড়ির উঠানে এদের সবাইকে কবর দেওয়া হয়। এ ঘটনাটিও দীর্ঘদিন অনালোচিত ছিল।   ২০১৭ সালে ১৯৭১ : গণহত্যা নির্যাতন আর্কাইভ ও জাদুঘর ট্রাস্টের উদ্যোগে শহিদদের স্মরণে একটি স্মৃতিফলক স্থাপন করা হয়েছে।   ***   In a morning of 11 May 1971 (18 Boishakh, 1378), Pakistani military, with the help of razakar Monu Sheikh <span style="font-size: 14.0pt; line-height: 107%; font-family: 'Times New Roman',serif; mso-fareast-font-family: 'Times New Roman'; mso-bidi-font-family: Vrinda; mso-bidi-theme-font: minor-bidi; color: black; background: white; mso-bidi-language: BN;">killed 7 people in Kapali Para village. They are – 1)Chhatradar Mallik 2) Nirmal Mallik 3) Kiran Chandra Sarder 4) Madhusudan Dhali 5) Khokon Dhali 6) Motollal Dhali 7) Mallo Dhali. All of them are from Arangghata village. They were abducted from their village by Pakistani Military. After killing them, bodies were buried in the yard of Kiran Chandra Sardar’s house.   <span style="font-size: 14.0pt; line-height: 107%; font-family: 'Times New Roman',serif; mso-fareast-font-family: 'Times New Roman'; mso-bidi-font-family: Vrinda; mso-bidi-theme-font: minor-bidi; color: black; background: white; mso-bidi-language: BN;">A memorial has been built on the memory of the martyrs of this genocide by ‘1971: Genocide-Torture Archive & Museum Trust’ in 2017.

দৌলতপুর গণহত্যা, দৌলতপুর থানা/ Daulatpur genocide, Daulatpur Thana

দৌলতপুর গণহত্যা, দৌলতপুর থানা/ Daulatpur genocide, Daulatpur Thana

মহেশ্বরপাশা নারায়ন মজুমদারের পরিত্যক্ত বাড়ি নিযার্তন কেন্দ্র, দৌলতপুর থানা/ Maheshwar Pasha Narayan Majumder's abandoned home Torture center, Daulatpur Thana

মহেশ্বরপাশা গণহত্যা, দৌলতপুর থানা/ Maheshwar Pasha genocide, Daulatpur thana

দৌলতপুর পানচাষী বিল্ডিং নিযার্তন কেন্দ্র, দৌলতপুর থানা/ Daulatpur Panchashi Building Torture Center, Daulatpur Thana

দেয়াড়া গণকবর/ Deara Mass Grave

দেয়াড়া গণহত্যা/ Deara Genocide

দৌলতপুর শহীদ স্মৃতি ফলক/ Daulatpur Martyr memorial

দৌলতপুর বাজারঘাট গণহত্যা/ Daulatpur Bazarghat Genocide

আড়ংঘাটা শহীদ স্মৃতি ফলক/ Arongghata martyr memorial

আড়ংঘাটা কাপালিপাড়া গণহত্যা, আড়ংঘাটা থানা/ Arongghata Kapali Para genocide, Arongghata thana